Month: January 2017

উল্টো ঘর

কুয়ালালাম্পুরে একটা উল্টা ঘর আছে, মানে পুরো বাড়িটাই উল্টা। বাসার ভিতরে সব ফার্নিচার ও উল্টা। ছাদ দিয়ে হাঁটতে হয়,  কোনও ফার্নিচারই ব্যবহার করা যায় না, কারন সব উপরে উঠে আছে। এই গল্প শুনে দেখতে গেলাম। Read more →

বাংলাদেশ কমিউনিটি এর পিকনিক

মালায়শিয়াতে যেসব বাংলাদেশী কর্মরত আছেন, তাদের একটা গ্রুপ নিয়ে আমরা ১৫ই জানুয়ারি পিকনিকে গিয়েছিলাম। জায়গাটি পোর্ট ডিক্সন এলাকায় এবং এর নাম গোল্ড কোস্ট। আমরা ১২টার নাগাদ পৌছালাম। ক্যাটারার ঠিক করা ছিল। সে এসে বার বি কিউ চড়িয়ে দিল।  বার বি কিউ শেষ হতেই খাবার খাওয়া শুরু হল। খাবার খাওয়ার পর, হালকা গান, আড্ডা, গল্প করে আমরা বিকেলের দিকে ফিরতে শুরু… Read more →

দিন ১০ – চট্রগ্রামে ব্যস্ত একটি দিন

সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে, হোটেল থেকে চেক আউট করে চললাম চট্রগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট। বন্ধু কর্নেল। তার বিশাল বাহিনি। তার আতিথিওতায় আমি এবং আমার পরিবার মুগ্ধ। চট্রগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট কিছুক্ষণ থেকে এর পর আমরা গেলাম ভাটিয়ারী গলফ ক্লাবে। সেখানে কিছুক্ষন থেকে আমরা শহরে আমার খালাতো বোনের বাসায় দাওয়াত খেতে গেলাম। এর পর রাতের ট্রেন। ট্রেন ধরে চট্রগ্রাম থেকে ঢাকায়। Read more →

দিন ৯ – চট্রগ্রামে যাত্রা

হটাত ঠিক করলাম ট্রেনে করে কোথাও যাবো। অনেক অপশন চিন্তা করতে করতে চট্রগ্রাম ঠিক করলাম। কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট কাটলাম। সকাল সাত টায় ট্রেন। ঢাকায় এখন সূর্য উঠে সকাল সাড়ে সাতটায়। হিসেব মতে আমাদের সূর্য উঠার আগেই বের হয়ে গেলাম। সময়মত ট্রেন ধরে আমরা চট্রগ্রামের উদ্দেশে রউনা দিলাম। নতুন চকচকে ট্রেন। ট্রেন নিয়ে আমার ছোটবেলার অনেক… Read more →

দিন ৮ – সিনানের সাথে সারা দিন

ঢাকায় আসার আগে সিনানের কাছে আমার দুইটা ওয়াদা ছিল, এক – আমি তাকে পুলিশ অফিসে নিয়ে যাবো, সিনান দেখবে কিভাবে পুলিশ কাজ করে। দুই, আমি সিনানকে হেলিকপ্টার দেখাবো। পুলিশ বন্ধুকে বলে ওর অফিসে এপয়েন্টমেন্ট করলাম আর পাইলট বন্ধুকে বলে এয়ারপোর্টে যাবার ব্যবস্থা করলাম। সকালেই বের হলাম। দুই গন্তব্য ঢাকা শহরের দুই মাথায়। একটা ফুলবাড়িয়া আর আরেকটা ঢাকা এয়ারপোর্ট। বাহন হল… Read more →

দিন ৬ – ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে আড্ডা

সকাল বেলাতেই মালিবাগ এসে তারাতাড়ি ব্যাগ রেখে ইউনিভার্সিটিতে চলে গেলাম। সবার সাথে সময় ঠিক করা ছিল ১০ টা। কিন্তু জাহেদ আর সুমন আগে থেকেই বলে রেখেছিল যে তারা এত তাড়াতাড়ি আসতে পারবে না। আমি পৌছে জিকো, রাহাতকে আনাই। রেবা আর তার ছেলে অনেক আগে থেকেই সেখানে ছিল। Read more →

দিন ৩ – গ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরে আসা

রাতেই ঠিক করে রেখেছিলাম যে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠব আর কুয়াশার ছবি তুলব। সকালেই ঘুম ভেঙ্গে গেল। উঠে দেখি আম্মা, দুই খালা আর ফুফু গল্প করছিল। তাদের সাথে কিছুক্ষণ গল্প করে, ক্যামেরা নিয়ে বের হলাম। আব্বা আর ফুফাতো ভাইও সাথে আসলো। বেশ কিছু ছবি তুললাম।       আগেই বলা ছিল যে আমার জন্য গাছ থেকে খেজুর রস পেড়ে… Read more →